সৌর বিদ্যুৎ, কুকার, বায়োগ্যাস ও বাতাস কলে বিদ্যুৎ তৈরি
দূষণ নিয়ন্ত্রণে ও শক্তি সংরক্ষণে এখন বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বিকল্প শক্তি ক্ষেত্রে। এই 'সবুজ শক্তি' বা, 'পরিচ্ছন্ন শক্তি' বা, 'পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি' বা, অচিরাচরিত শক্তির হাত ধরে দীর্ঘ মেয়াদী উন্নয়নের কথা আসছে। ভারতে গত ৩ বছরে সৌর বিদ্যুৎ, সৌর কুকার, বায়োগ্যাস প্লান্ট ও বাতাস কলে বিদ্যুৎ তৈরি বিকল্প শক্তির ক্ষেত্রে বাড়ার হার ৬০% থেকে ৭০%।
দ্রুত বাড়ার কারণ এই ৩টি :
(ক) আবহাওয়ার পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতনতা,
(খ) জ্বালানির দাম বাড়া ও
(গ) চিরাচরিত শক্তি সরবরাহে ঘাটতি।
ইউনাইটেড নেশন এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রাম ও ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশনের সমীক্ষা অনুযায়ী, বিকল্প শক্তির ক্ষেত্রে ২.৩ মিলিয়ন মানুষের কাজের সুযোগ তৈরি হবে খুব শিগগিরই। লো - কার্বন ওয়ার্ল্ড" এর রিপোর্ট অনুসারে আগামী ১০ বছরে সৌরশক্তির ক্ষেত্রে ৬.৩ মিলিয়ন ও বায়ুশক্তির ক্ষেত্রে ২.১ মিলিয়নের বেশি মানুষের কাজের সুযোগ তৈরি হবে। পেশাদার বিশেষজ্ঞ, ইঞ্জিনিয়ার, প্রযুক্তিবিদ, বিজ্ঞানীদের চাকরির পাশাপাশি বিকল্প শক্তির ক্ষেত্রে স্বনিযুক্তির অনেক সুযোগ আছে। কেন্দ্রীয় সরকারের স্টার্ট আপ-স্ট্যান্ড আপ প্রকল্পে পরিবেশ বান্ধব হিসাবে বিকল্প শক্তি সম্পদকে বিকল্প সম্ভাবনার ব্যবসা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সরকারির পাশাপাশি অনেক নন - ব্যাঙ্কিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আছে যারা শক্তি সংরক্ষণ ও বিকল্প শক্তির প্রসারে সাহায্য করে। বিকল্প শক্তির ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সহায়তা দেয় কেন্দ্রীয় সরকারের ইন্ডিয়ান রিনেওবেল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (IREDA, www.iredaltd.com) ও ব্রেনেওবেল এনার্জি-সৌস (MNRE) www.mne.gov.in) এছাড়া আজকাল পাবলিক সেক্টর, কো-অপারেটিভ ও-প্রাইভেট ব্যাঙ্কগুলি প্রকল্প তৈরির জন্য আর্থিক ঋণ দেয়।
দক্ষতা অনুসারে ব্যবসার গুরুত্বপূর্ণ পথ হল:
(১) গড়তে পারেন স্বীকৃত এনার্জি অডিটিং ফার্ম বা করতে পারেন কন্সালট্যান্সি,
(২) “এনার্জি, সার্ভিস কোম্পানি (ই. এস. সি. ও এস) করে সুসংহত শক্তি পরিষেবার কাজ করতে পারেন,
(৩) জেলা / মফঃস্বলে ছোটখাটো জেনারেটিং প্রকল্প করতে পারেন।
(৪) তৈরি করতে পারেন এনার্জি কনসার্স বিল্ডিং,
(৫) গ্রামীণ শক্তি নিরাপত্তা প্রকল্প -(VESP)-রূপায়নে কাজ করতে পারেন। এই প্রকল্পে কাজের জন্য ৯০% আর্থিক সহায়তা দেয় কেন্দ্রীয় সরকার,
(৬) রাজ্য/ জেলান্তরে তৈরি করতে পারেন এনার্জি এডুকেশন পার্ক। গোটা দেশে এ পর্যন্ত অন্তত ৫০০ এনার্জি পার্ক করা হয়েছে,
(৭) আই. আর. ই. ডি. এ. এর আর্থিক সহায়তায় জেলাস্তরে সৌর পণ্য বিপণনের জন্য 'আদিত্য সোলার' বা, 'অক্ষয় উরজা' দোকান খুলতে পারেন,
(৮) কম পুঁজিতে জৈব গ্যাস ও সৌর সরঞ্জামের সামগ্রীর খুচরো বিপণন করতে পারেন। আলো, পাখা, সৌর লণ্ঠন, টিভির পাশাপাশি অফিস, ব্যাঙ, হস্টেল, ঘরের অন্দর সজ্জায় সোলার লাইটিং সিস্টেমের ব্যবহার হয়। গ্রামীণ, স্বাস্থ্যকেন্দ্রেও সৌর আলো জ্বেলে অপারেশন হয়। বিভিন্ন সামগ্রী কেনাবেচায় লাভ থাকে ২০% ২৫%। অ্যাসেম্বলিংয়ের ব্যবসায় মাসে ১০ থেকে ২০ হাজার লাভ থাকে, (১) যন্ত্রপাতি মেরামতি ও রক্ষণাবেক্ষণের পরিষেবার কাজ করে ভালো আয় করা যায়।
কোন ব্যবসা কীভাবে করবেন
(১) সৌরবিদ্যুৎ ।-
সূর্যের আলো সৌরকোশের ওপর পড়লে (মূলত সিলিকন দিয়ে তৈরি হয়) এটি অর্ধ-পরিবাহী হিসাবে কাজ করে ও দ্বিধাতব পাতের মাধ্যমে বিদ্যুৎশক্তি উৎপন্ন হয়। মোটামুটি ১টি ছোট ট্রানজিস্টার রেডিও থেকে শুরু করে বাড়ির আলো- পাখা জ্বালানো সৌরবিদ্যুতের সাহায্যে হয়। গ্রামাঞ্চলে হ্যারিকেনের বদলে সৌর লণ্ঠন ব্যবহৃত হতে পারে, "এতে আলোও অনেক বেশি হয়। ফলে পড়াশুনো বা, অন্যান্য কাজ করতে সুবিধা হয়। মোটামুটি ১টি সৌরলণ্ঠন সৌরকোশের
সাহায্যে ৬-৭ ঘণ্টা চার্জ করলে ৪-৪.৫ ঘণ্টা চলে (যদি সি.এফ.এল. থাকে)। এছাড়া এল.ই.ডি. লাইটের সাহায্যে তৈরি ১২- ১৩ ঘন্টা জ্বলতে পারে এমন লণ্ঠনও এখন পাওয়া যাচ্ছে।
- সৌরকোশের সাহায্যে ২টি লাইট, ১টি টি.ভি. ও ১টি পাখা সহজেই চালানো যায়।
সৌরকোশ থেকে যে সৌরবিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তা ব্যাটারি থেকে চার্জ করে, এখানে ইলেকট্রিক চার্জারে সার্কিট ব্যবহৃত হয়। পরবর্তীকালে ব্যাটারিতে সঞ্চিত প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ থেকে আমরা আলো, পাখা, টিভি চালাতে পারি। ব্যাটারি শেষ হয়ে গেলে এটিকে আবার চার্জ করতে হয়। সৌরকোশ ভেঙে না গেলে সাধারণত নষ্ট হয় না। তবে চার্জার অংশের সার্কিট বা, ব্যাটারি নষ্ট হতে পারে। নির্দিষ্ট সময় অন্তর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হয়। চার্জার অংশের সার্কিট খারাপ হলে সরিয়ে নেওয়া যায়। এর জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল কলকাতার চাঁদনিচকে ও ফ্যান্সি মার্কেটে পাওয়া যায়। সৌরকোশের যন্ত্রাংশ রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামতির কাজে এখনো দক্ষ কারিগরের যথেষ্ট দরকার। ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরো বাড়বে।
(২) সোলার কুকার বা সূর্যের আলোর সাহায্যে রক্ষন ব্যবস্থা :
(ক) বক্সটাইপ,
(খ) অবতল কুকার।
বক্সটাইপ : এটা মূলত একটা কাঠের বাক্স, ভেতরে ১টি অ্যালুমিনিয়াম প্লেট থাকে। বাক্সের ওপরটি কাঁচ দিয়ে ঢাকা থাকে। বাক্সের ভেতরে অ্যালুমিনিয়াম প্লেটের চার দিকে মাস-উল বা, অপরিবাহী দিয়ে পূর্ণ করা থাকে যাতে ভেতরের তাপমাত্রা না বাইরে বেরোয়। বাক্সের ঢাকনার সঙ্গে ১টি আয়না লাগানো থাকে, যেটি সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে ভেতরে পাঠায়। বাক্সের মধ্যে কালো রঙ করা ৩-৪টি বাটি থাকে, যেগুলি তাপ শোষণ- করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বাটিগুলির মধ্যে চাল, ডাল ইত্যাদি দিয়ে দিলে সেগুলি রান্না হয়ে যায়। প্রতিটি বাটির আলাদা আলাদা। একসঙ্গে ৩-৪ ঘণ্টায় রান্না যায়। বাক্সের ঢাকা না খুললে খাবার অনেকক্ষণ গরম থাকে। তবে কোনো ভাজাভুজি এতে করা যায় না। এই ধরনের কুকার হাতেও তৈরি করা যায় বা, বিভিন্ন এজেন্সি থেকে এনে বিক্রি করেও লাভ করা যায়। “অবতল কুকার: এটি এক বিশেষ ধরনের অ্যালুমিনিয়াম সিট দিয়ে তৈরি ওলটানো ছাতার মতো দেখতে। এর কেন্দ্রে ১টি বাটি বসিয়ে রান্না করা যায়। সূর্যের তাপ এক জায়গায় কেন্দ্রিভূত হয় বলে রান্না হয় তাড়াতাড়ি। মোটামুটি ২০ মিনিটে ভাত রান্না করা সম্ভব। বিশেষ পদ্ধতিতে এতে ভাজাভুজিও করা সম্ভব। এই বিশেষ ধরনের অ্যালুমিনিয়াম প্লেট যা দিয়ে কুকারটি তৈরি তা... ভারতে খুব একটা সহজলভ্য নয়।
(৩) সোলার ওয়াটার হিটার বা সূর্যের আলোয় জল গরম করার ব্যবস্থা :
এটি একটি বিশেষ ধরনের ত্রিকোণাকৃতি কাঠের কালো রঙের বাক্স। এতে অনেক কাঠের নল থাকে। সূর্যের আলোয় এতে বাইরে থেকে যাওয়া জল উত্তপ্ত হয়ে বাষ্পীভূত হয়ে ঠান্ডা জায়গায় আবার ঘনীভূত হয়ে একটি আধারে জমা পরে। সেখান থেকে এই জল সন্ধ্যায় করে ব্যবহার করা যায়। এই জল পরিযুত জল হিসাবেও ব্যবহৃত হতে পারে।
(৪) বায়োগ্যাস প্লান্ট ।
গ্রামাঞ্চলে এটি ১টি শক্তির উৎস এর মাধ্যমে যা উৎপন্ন হয় তাই দিয়ে রান্না করা যায়। এছাড়া বিদ্যুৎত্ত কখনো কখনো উৎপাদন করা যায়। মূলত গোবর ও পচনশীল ব্যবসা জৈবপদার্থ পচিয়ে তার থেকে নিখেনগ্যাস তৈরি করে যাকে রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয়। অবশিষ্ট যে স্লাচ বায়োগ্যাস প্ল্যান্টে পড়ে থাকে সেটি উৎকৃষ্ট মানের সার হিসাবে ব্যবহৃত হয়। কলকাতায় এধরনের প্ল্যান্টের জন্য যোগাযোগ করতে হবে এই ঠিকানায় কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ আই.আই.টি, খড়গপুর- ৭২১৩০২। এছাড়া বিজ্ঞান প্রযুক্তি ও অপ্রচলিত শক্তি সমূহ বিভাগে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এছাড়া কুটির ও ক্ষুদ্রশিল্প নির্দেশনালয়ের সঙ্গেও যোগাযোগ করা যেতে পারে। বায়োগ্যাস প্ল্যান্টের বিভিন্ন রকমের মডেল আছে কে.বি.আই.সি, প্রগতি, দীনবন্ধু ইত্যাদি।
(৫) উইন্ড এনার্জি বা বাতাস থেকে বিদ্যুৎ :
এটি একটি বিশেষ ধরনের ৩-৪ ব্রেডের পাখা। জোরে বাতাস নিলে যা ঘুরতে শুরু করে। এরমধ্যে ১টি চুম্বক ও আর্মেচার থাকে যার মাধ্যমে এটি ডায়নামোর মত বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম। সৌরকোশের মতোই এই বিদ্যুৎ ব্যাটারিতে সঞ্চিতরেখে পরবর্তীকালে ব্যবহার করা যায়। এগুলি ছাড়াও পচনশীল জৈববস্তু থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব যার মাধ্যমে ছোটখাটো কাজ করা সম্ভব, তবে খুব বড় কাজ করা সম্ভব নয়। খুব কম খরচেই এই ধরনের বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব। এছাড়া সমুদ্রতরঙ্গ থেকেও কোথাও কোথাও বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। সমুদ্রের তরঙ্গের ওপরে একটি ফ্লোট বা, ভাসমান পদার্থ থাকে। সমুদ্রতরঙ্গে যা আন্দোলিত হলে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় ও সেটি সঞ্চয় করে রাখা হয় পরে প্রকারের জন্য।
ব্যবসার জন্য আর্থিক সাহায্য পেতে :
উৎপাদনমূলক ব্যবসা করতে হলে ক্ষুদ্রশিল্প হিসেবে জেলা শিল্প কেন্দ্রে নাম নথিভুক্ত
করতে হবে। শিল্পের জন্য দরকারি ছাড়পত্র ছাড়াও উৎপাদিত সামগ্রী বিক্রির ব্যাপারে সাহায্য পেতে যোগাযোগ করতে পারেন এই ঠিকানায়:
(ক) সংশ্লিষ্ট জেলা শিল্প কেন্দ্র,
(খ) ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প অধিকার...
পশ্চিমবঙ্গ সরকার, নিউ সেক্রেটারিয়েট বিল্ডিং, কলকাতা -১,
(গ) ডিপার্টমেন্ট কনভেনশনাল: এনার্জি সোর্সেস, মিনিস্ট্রি অফ এনার্জি, কেন্দ্রীয় সরকার, সিজিও কমপ্লেক্স, ব্লক 38, লোধি রোড, নয়াদিল্লি -1100001
পরামর্শ ও ট্রেনিং। বিকল্প শক্তি সংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ ও ট্রেনিং এর জন্য যোগাযোগ
(ক) ওয়েস্টবেঙ্গল রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট এজেপি, ইপি অ্যান্ড জিপি ব্লক, ইলেক্ট্রনিক্স কমপ্লেক্স, সেক্টর V. সল্টলেক সিটি, কলকাতা - ১১।
(খ) ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের প্রণবানন্দ, ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি, ৮. অনিল মৈত্র রোড, কলকাতা - ৭০০০১৯।
Read More
উপার্জনের দিশা দেখাবে মিলেট :
https://netajisubhasopenuniversityguide.blogspot.com/2024/02/%20melet.html
কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় স্বীকৃত SIASTM-এ কৃষিবিজ্ঞান কোর্স করার পর প্রচুর চাকরির সুযোগ আছে
https://netajisubhasopenuniversityguide.blogspot.com/2024/02/%20%20%20%20%20%20.html
WBCS-এ সাফল্য পেতে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি কীভাবে নেবেন
https://netajisubhasopenuniversityguide.blogspot.com/2024/02/WBCS-%20%20.html
উলের সামগ্রী তৈরির প্রশিক্ষণ
https://spotcounsellingjobstar.blogspot.com/2024/02/%20%20%20.html
অল্প পুঁজিতে মাশরুম চাষ
https://spotcounsellingjobstar.blogspot.com/2024/02/%20.html
ইলেক্ট্রো প্লেটিংয়ের ব্যবসা
https://spotcounsellingjobstar.blogspot.com/2024/02/%20%20.html
অতিসাধারণ গৃহবধূ থেকে রাজ্য পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর পদে কীভাবে সফল হলাম
https://chatak92.blogspot.com/2024/02/blog-post.html
সৌর বিদ্যুৎ, কুকার, বায়োগ্যাস ও বাতাস কলে বিদ্যুৎ তৈরি
https://chatak92.blogspot.com/2024/02/blog-post_22.html
স্বনির্ভরতার সন্ধান
গুঁড়ো মশলার ব্যবসা লাভের পথ দেখাচ্ছে
https://chatak92.blogspot.com/2024/02/blog-post_18.html
সবজি চাষ করে ব্যবসার সুযোগ
https://chatak92.blogspot.com/2024/02/blog-post_46.html
স্বনির্ভরতার সন্ধান
উপার্জনের দিশা দেখাচ্ছে মেশিনে তৈরি মাটির ভাঁড়, প্রদীপ
https://trendingstudentvoice.blogspot.com/2024/02/blog-post_22.html
পদ্ম পুরস্কার – 2024
https://trendingstudentvoice.blogspot.com/2024/02/2024_22.html
সয়াবিন বড়ির ব্যবসা
https://trendingstudentvoice.blogspot.com/2024/02/blog-post_30.html
পশ্চিমবঙ্গ ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড স্কিমে ব্যবসার জন্য ঋণ দেওয়া শুরু হচ্ছে কারা কীভাবে দরখাস্ত করলে ঋণ পাবেন
https://trendingstudentvoice.blogspot.com/2024/02/blog-post_89.html
No comments:
Post a Comment